জনগণের স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়নে বিগত বছরগুলোতে সরকারের স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নতি ও উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জিত হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়াতেও হয়েছে ব্যাপক উন্নয়ন ও সাফল্যের অর্জন।
১. মুমূর্ষ রোগীর চিকিৎসায় সার্বক্ষণিক অক্সিজেন সরবরাহের জন্য স্থাপিত হয়েছে লিকুইড অক্সিজেন প্লান্ট
২. নবজাতকের সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়ার লক্ষ্যে চালু হয়েছে নবজাতকের বিশেষ যত্নের ইউনিট (স্ক্যানু)
৩. রেডিওলজি বিভাগ সকাল ৮ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত খোলা সেবা দিচ্ছে। পূর্বে যা দুপুর একটা পর্যন্ত ছিল।
৪. প্যাথলজি বিভাগ সকাল ৮ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত সেবা দিচ্ছে। পূর্বে যা দুপুর দুইটা পর্যন্ত ছিল।
৫. রক্ত পরিসঞ্চালন বিভাগ ২৪ ঘন্টা সেবা দিচ্ছে যা পূর্বে রাত আটটা পর্যন্ত ছিল।
৬. ভারত সরকারের সহায়তায় একটি আইসিইউ এম্বুলেন্স আমাদের এম্বুলেন্স বহরে যুক্ত হয়েছে।
৭. করোনা চিকিৎসায় আলাদা আইসোলেশন ইউনিট এবং করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। করোনা মহামারীতে যা আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ ছিল।
৮. করোনা টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনার জন্য স্থায়ী কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।
৯. বিকাল শিফটে জরুরী বিভাগের মেডিকেল অফিসারের সাথে ইনডোরে দায়িত্ব পালনের জন্য আরও একজন মেডিকেল অফিসারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এর ফলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসককে হাসপাতালের অভ্যন্তরে গিয়ে কোন রোগী দেখতে হবে না। সে জন্য জরুরী বিভাগ কখনো চিকিৎসক শূন্য থাকবে না।
১০. হাসপাতালের বিভিন্ন জায়গায় দিকনির্দেশনামূলক সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।
১১. হাসপাতালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ২৪ ঘন্টা চালু রাখার জন্য পরিচ্ছন্ন কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
১২. সকল টিকেট এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার টাকা একটি কেন্দ্রে জমা হবেএই লক্ষ্যে হাসপাতালের নিচ তলায় ওয়ান স্টপ ইউজার ফি সেন্টার চালু করা হয়েছে।
১৩. হৃদরোগ চিকিৎসায় ইকোকার্ডিওগ্রাফি পরীক্ষা চালু হয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস